বাংলাদেশকে যদি বলা হয় ফলের দেশ তবুও ভুল হবে বলে মনে হয় না। কারণ ছয় ঋতুতে বিভিন্ন রকমের সুস্বাদু ফল জন্মে এই বাংলাদেশে। তার মধ্যে গ্রীষ্মকালে সবচেয়ে বেশি রসালো ও সুস্বাদু ফল পাওয়া যায় আমদের দেশে। যেমন: আম, জাম, লিচু, আনারস এবং কাঁঠাল অন্যতম। আজ কাঠালের গুণাগুণ সম্পর্কে কিছু কথা থাকবে এই লেখায়। কাঁঠাল বাংলাদেশের জাতীয় ফল। মৗসুমী
ফল কাঁঠাল পুষ্টিগুণে ভরপুর। কাঁঠালের হলুদ রংঙের কোষ প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ রয়েছে।
কাঁঠালের ৪-৫ কোয়া থেকে ১০০ কিলো ক্যালরি খাদ্য শক্তি পাওয়া যায়। কাঁঠালের বিটা
ক্যারোটিন, ভিটামিন এ,সি,বি,পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়ামসহ নানা রকমের পুষ্টি
ও খনিজ উপাদান পাওয়া যায়। এই সকল উপাদান আমাদের শরীরকে সুস্থ ও সবল রাখতে সাহায্য
করে। শিশু, কিশোর ও পূর্ণ বয়স্ক সবার জন্যই কাঁঠাল খুবই উপকারী ফল। গর্ভবতী ও বুকের
দুধ খাওয়ানো মায়েদের জন্যও ভিটামিন সমৃদ্ধ কাঁঠাল খুবই উপকারী ফল। তাই আসুন জেনে নেই
এই সুস্বাদু রসালো ফল কি কি উপকার করে।
জেনে নিই
কাঁঠালের উপকারিতা সম্পর্কে:
১.কাঁঠালে
ভিটামিন এ বিদ্যমান যা দৃষ্টি শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান
চোখের রোটিনার ক্ষতি প্রতিরোধ করে।
২.কাঁঠালে রয়েছে পটাশিয়াম যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। সঠিক পরিমাণে কাঁঠাল খেলে স্ট্রোক এর ঝুঁকিও অনেকটা কমে যায়।
৩.কাঁঠালের হলুদ ও রসালো অংশে রয়েছে ক্যান্সার প্রতিরোধক উপাদান। এটি হজমে সাহায্য করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিহত করে।
৪.কাঁঠালে রয়েছে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম যা হাড় ও দাঁতের জন্য বিশেষ উপকারী।
৫.কাঁঠাল ত্বকের বলিরেখা বা বয়সের ছাপ কমাতে সহায়তা করে। কাঁঠালের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান বয়ঃবৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে ধীর করে ফলে বয়সের ছাপ কম বুঝা যায়।
৬.কাঁঠালে ভিটামিন সি এর পরিমান অনেক। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় বিশেষ করে দাঁতের মাড়িকে শক্তিশালী করে তোলে।
৭.কাঁঠালে প্রচুর পরিমান খনিজ উপাদান ম্যাঙ্গানিজ আছে যা শর্করা বা চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
৮.কাঁঠালের প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম আছে আমাদের হাড়ের জন্য উপকারী এবং তা রক্ত সংকোচন প্রক্রিয়া সমাধানেও ভূমিকা রাখে।
৯.গর্ভবতী মায়েরা এই সময় কাঁঠাল খেলে যেমন স্বাস্থ ভালো থাকবে তেমনি গর্ভের সন্তানও সুস্থ থাকবে। এছাড়া দুগ্ধদানকারী মায়েরা পাকা কাঁঠাল খেলে তাদের দুধের পরিমান বৃদ্ধি পাবে।
১০.কাঁঠালে চর্বির পরিমাণ কম থাকায় এই ফল খাওয়ার কারণে ওজন বৃদ্ধির আশংকা কম।
১১.কাঁঠালে বিদ্যমান ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস-আলসার, ক্যান্সার, উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধ করে।
১২.কাঁঠালে রয়েছে খনিজ উপাদান আয়রন যা দেহের রক্ত স্বল্পতা দূর করে।
১৩.টেনশন এবং নার্ভাসনেস কমাতে কাঁঠাল বেশ কার্যকরী।
২.কাঁঠালে রয়েছে পটাশিয়াম যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। সঠিক পরিমাণে কাঁঠাল খেলে স্ট্রোক এর ঝুঁকিও অনেকটা কমে যায়।
৩.কাঁঠালের হলুদ ও রসালো অংশে রয়েছে ক্যান্সার প্রতিরোধক উপাদান। এটি হজমে সাহায্য করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিহত করে।
৪.কাঁঠালে রয়েছে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম যা হাড় ও দাঁতের জন্য বিশেষ উপকারী।
৫.কাঁঠাল ত্বকের বলিরেখা বা বয়সের ছাপ কমাতে সহায়তা করে। কাঁঠালের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান বয়ঃবৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে ধীর করে ফলে বয়সের ছাপ কম বুঝা যায়।
৬.কাঁঠালে ভিটামিন সি এর পরিমান অনেক। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় বিশেষ করে দাঁতের মাড়িকে শক্তিশালী করে তোলে।
৭.কাঁঠালে প্রচুর পরিমান খনিজ উপাদান ম্যাঙ্গানিজ আছে যা শর্করা বা চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
৮.কাঁঠালের প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম আছে আমাদের হাড়ের জন্য উপকারী এবং তা রক্ত সংকোচন প্রক্রিয়া সমাধানেও ভূমিকা রাখে।
৯.গর্ভবতী মায়েরা এই সময় কাঁঠাল খেলে যেমন স্বাস্থ ভালো থাকবে তেমনি গর্ভের সন্তানও সুস্থ থাকবে। এছাড়া দুগ্ধদানকারী মায়েরা পাকা কাঁঠাল খেলে তাদের দুধের পরিমান বৃদ্ধি পাবে।
১০.কাঁঠালে চর্বির পরিমাণ কম থাকায় এই ফল খাওয়ার কারণে ওজন বৃদ্ধির আশংকা কম।
১১.কাঁঠালে বিদ্যমান ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস-আলসার, ক্যান্সার, উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধ করে।
১২.কাঁঠালে রয়েছে খনিজ উপাদান আয়রন যা দেহের রক্ত স্বল্পতা দূর করে।
১৩.টেনশন এবং নার্ভাসনেস কমাতে কাঁঠাল বেশ কার্যকরী।
তাই আসুন মৌসুমী ফুল খেয়ে
আমরা নিজেদের দেহ মনকে সুস্থ সুন্দর করে গড়ে তুলি।
তথ্যসূত্র: সংগৃহীত
1 Post a Comment:
আজ লেখাটি পড়ে অনেক অজনা বিষয় জানা হলো। ধন্যবাদ
Post a Comment